+৮৮ ০২-৯৮৪১২৮৬-৮

Login

সাধারন সদস্য ফর্ম

সদস্য চাঁদা ৳১০০০ ( এক হাজার) মাত্র
(শুধুমাত্র গাংনী এলাকার বাসিন্দাদের জন্য)
Username*
পাসওয়ার্ড*
কনফার্ম পাসওয়ার্ড*
নাম (প্রথম অংশ) *
নাম (শেষ অংশ)*
পিতার নাম
মাতার নাম
জন্ম তারিখ
ধর্ম
স্বামী/স্ত্রীর নাম
রক্তের গ্রুপ
এনআইডি নং
পাসপোর্ট নং(যদি থাকে)
শিক্ষাগত যোগ্যতা
বৈবাহিক অবস্থা
পেশা
ই-মেইল*
ফোন*
দেশ*
স্থায়ী ঠিকানা (গ্রাম/ডাকঘর/থানা-উপজেলা/জেলা)
যোগাযোগের ঠিকানা
*আমি এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে উপর্যুক্ত তথ্যসমূহ সত্য এবং গাংনী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সদস্য হতে ইচ্ছুক । আমি উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র এর সকল শর্ত ও নিয়মাবলী মেনে চলবো।
Please agree to all the terms and conditions before proceeding to the next step

আপনি কি সদস্য হয়েছেন?

লগইন
+৮৮ ০২-৯৮৪১২৮৬-৮

Login

সাধারন সদস্য ফর্ম

সদস্য চাঁদা ৳১০০০ ( এক হাজার) মাত্র
(শুধুমাত্র গাংনী এলাকার বাসিন্দাদের জন্য)
Username*
পাসওয়ার্ড*
কনফার্ম পাসওয়ার্ড*
নাম (প্রথম অংশ) *
নাম (শেষ অংশ)*
পিতার নাম
মাতার নাম
জন্ম তারিখ
ধর্ম
স্বামী/স্ত্রীর নাম
রক্তের গ্রুপ
এনআইডি নং
পাসপোর্ট নং(যদি থাকে)
শিক্ষাগত যোগ্যতা
বৈবাহিক অবস্থা
পেশা
ই-মেইল*
ফোন*
দেশ*
স্থায়ী ঠিকানা (গ্রাম/ডাকঘর/থানা-উপজেলা/জেলা)
যোগাযোগের ঠিকানা
*আমি এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে উপর্যুক্ত তথ্যসমূহ সত্য এবং গাংনী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সদস্য হতে ইচ্ছুক । আমি উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র এর সকল শর্ত ও নিয়মাবলী মেনে চলবো।
Please agree to all the terms and conditions before proceeding to the next step

আপনি কি সদস্য হয়েছেন?

লগইন

কেস স্টাডি

  • নামঃমোছাঃ সুফিয়া খাতুন
  • গ্রামঃকাথুলী
  • ইউনিয়নঃকাথুলী
  • জেলাঃমেহেরপুর

কেস স্টাডি ১

মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলায় কাথুলী গ্রামে মোছাঃ সুফিয়া খাতুন এর বাড়ি। প্রায় ২৫ বছর আগে তার বিয়ে হয়। বর্তমানে সন্তান সংখ্যা ২ জন।  তিনি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে আর এগোতে পারেননি।  বিয়ের পর স্বামী অসুস্থ হওয়ায় তিনি অর্থে কষ্টে দিন পার করেন।  চাষ করার মতো তাদের কোন আবাদি জমি ও নেই। তিনি অসচ্ছল হওয়ায় গাংনী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির আওতায় তাকে দুইটি ছাগল প্রদান করা হয়। 

আরও পড়ুন

  • নামঃমোছাঃ রিনা খাতুন
  • গ্রামঃগাংনী
  • ইউনিয়নঃগাংনী পৌরসভা
  • জেলাঃমেহেরপুর

কেস স্টাডি ২

মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার গাংনী পৌরসভায় মোছাঃ রিনা খাতুনের বাড়ি।  বিয়ের পর স্বামী অসচ্ছল হওয়ায় তিনি অর্থকষ্টে দিন যাপন করেন।  চাষ করার মতো তাদের কোন আবাদি জমি ও নেই।  তিনি অসচ্ছল হওয়ায়  গাংনী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির আওতায় তাকে ২০১৭ সালে একটি সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়। সেলাই মেশিন প্রাপ্তির পর তিনি বাড়িতে বসে সেলাই কাজ করে ছোট বাচ্চা ও মেয়েদের পোশাক প্রস্তুত করেন এবং নিজ পাড়া ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিক্রি করেন। 

আরও পড়ুন

  • নামঃমোছাঃ শামসুন নাহার
  • গ্রামঃথানাপারা
  • ইউনিয়নঃগাংনী পৌরসভা
  • জেলাঃমেহেরপুর

কেস স্টাডি ৩

মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার গাংনী পৌরসভার থানাপাড়া গ্রামে মোছাঃ  শামসুন নাহারের বাড়ি।  বিয়ের পর স্বামী অসচ্ছল হওয়ায় তিনি অর্থকষ্টে দিন যাপন করেন।  চাষ করার মতো তাদের কোন আবাদি জমি ও নেই।  তিনি অসচ্ছল হওয়ায়  গাংনী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির আওতায় তাকে ২০১৭ সালে ১টি সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়।  তিনি জানেন যে,  সেলাই মেশিন প্রাপ্তির পর তিনি বাড়িতে বসে সেলাই এর কাজ করে ছোট বাচ্চা ও মেয়েদের পোশাক প্রস্তুত করেন এবং নিজ পাড়া ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিক্রি করেন।

আরও পড়ুন

  • নামঃমোছাঃ নাজমা খাতুন
  • গ্রামঃআড়পারা
  • ইউনিয়নঃধানখোলা
  • জেলাঃমেহেরপুর

কেস স্টাডি ৪

মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার আড়পাড়া ইউনিয়নের  আড়পারা গ্রামে মোছাঃ   নাজমা খাতুনের বাড়ি।  বিয়ের পর স্বামী অসচ্ছল হওয়ায় তিনি অর্থকষ্টে দিন যাপন করেন।  চাষ করার মতো তাদের কোন আবাদি জমি ও নেই।  তিনি অসচ্ছল হওয়ায়  গাংনী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির আওতায় তাকে ২০১৮ সালে ১টি সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়।  তিনি জানেন যে,  সেলাই মেশিন প্রাপ্তির পর তিনি বাড়িতে বসে সেলাই এর কাজ করে ছোট বাচ্চা ও মেয়েদের পোশাক প্রস্তুত করেন এবং নিজ পাড়া ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিক্রি করেন। এছাড়া কেউ কেউ বাজার থেকে কাপড় কিনে এনে তাকে দিলে তিনি তার সেলাই করে শুধুমাত্র মজুরি নেন। একাজ করে তিনি বর্তমানে ২৫০০/- থেকে ৩০০০/-  টাকা আয় করেন।

আরও পড়ুন

  • নামঃচামেলি খাতুন
  • গ্রামঃশিমুলতলা
  • ইউনিয়নঃগাংনী
  • জেলাঃমেহেরপুর

কেস স্টাডি ৫

মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার শিমুলতলা গ্রামে মোছাঃ চামেলি খাতুনের বাড়ি। বর্তমানে তার ০১টি ছেলে আছে। বর্তমানে তার শামি না থাকাই তিনি অর্থকষ্টে দিন পার করছেন।  চাষ করার মতো তাদের কোন আবাদি জমি ও নেই।  তিনি অসচ্ছল হওয়ায়  গাংনী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির আওতায় তাকে ২০১৮ সালে ১টি সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়।  তিনি জানেন যে,  সেলাই মেশিন প্রাপ্তির পর তিনি বাড়িতে বসে সেলাই এর কাজ করে ছোট বাচ্চা ও মেয়েদের পোশাক প্রস্তুত করেন এবং নিজ পাড়া ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিক্রি করেন। এছাড়া কেউ কেউ বাজার থেকে কাপড় কিনে এনে তাকে দিলে তিনি তার সেলাই করে শুধুমাত্র মজুরি নেন।

আরও পড়ুন